ছবি : পিআইডি
পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন বলেছেন, লবিস্ট নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের একটি সাধারণ প্র্যাকটিস। আমাদের দেশে এটিকে আমরা তদবির বলি। বাংলাদেশ ২০১৩-১৪ সালে লবিস্ট নিয়োগ দিয়েছিল। ওরা কাজ করছে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাম্প্রতিক নিষেধাজ্ঞা ও কর্মকাণ্ড প্রসঙ্গে তিনি বলেন, যেখানে দরকার সেখানেই আমরা তদবির করব।
শুক্রবার (১৪ জানুয়ারি) সকালে বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ল’ অ্যান্ড ইন্টারন্যাশনাল অ্যাফেয়ার্স আয়োজিত এক আন্তর্জাতিক কনফারেন্সশেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।
২০১৮ সালে যুক্তরাষ্ট্রে বিএনপি লবিস্ট নিয়োগ দিয়েছিল। সে প্রসঙ্গে জানতে চাইলে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আমি এগুলো জানি না। তবে তাদের অধিকার আছে আইনি কাঠামোর অধীনে যেভাবে ইচ্ছা সেভাবে সম্পৃক্ত হওয়ার। বিএনপি বা অন্য যে কেউ এটি করুক, এটা তাদের মাথাব্যথা, আমার নয়।
তিনি বলেন, গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় অনেক ধাক্কা আসে এবং সব গণতন্ত্রেই অপূর্ণতা আছে। আমাদের কোথাও যদি কোনো ঘাটতি থাকে, দুর্বলতা থাকে, তবে অবশ্যই আমরা সেটা ঠিক করার চেষ্টা করব।
র্যাবের নিষেধাজ্ঞা প্রসঙ্গে মন্ত্রী বলেন, যদিও র্যাবের ওপর একটি নিষেধাজ্ঞা এসেছে; কিন্তু মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্ট বলছে, গত কয়েক বছরে র্যাব সন্ত্রাসবাদ অনেক কমিয়েছে। বাংলাদেশের জনগণের আস্থা অর্জন করেছে। আশা করছি আমরা এটি সমাধান করতে পারব।